২ নং ভাট
এক গা আলসেমি মেখে সকাল এসেছে।
জিমের ফ্যাশান পাসে হয়ে যেতে কিছু বাকি আছে;
তবু বাসিমুখে ধোঁয়াকাঠি চুমু না দিলে পৈটিক প্রক্রিয়ায়
অসঙ্গতির অস্বস্তি বয়ে বেড়াতে হয় সারাদিন
মন প্রাণ কাঁদতে থাকে কৈশোর কৈশোর নিষ্পাপ সরল দিন
আর খেয়ে বেড়ে ওঠার হেলথ্ ড্রিঙ্কজ আশ্বাস
কাটা আঙ্গুলের ফাঁকে পঞ্চু আগুন বাড়িয়ে দেয়
দিনের প্রথম পাফ শূণ্যে মিলিয়ে দিতে দিতে চোখে পড়ে
আগুন পোড়া নজরে এলাকা জরিপে সজাগ গজা
কাটা হাতটা ঢাকে কিন্তু ঢাকে না
বিপন্ন গন্ধ নাকে নিয়ে অস্তিত্ব আকাশে
আশ্রয় খোঁজে। কে কার লোক, কার কাছে কার ঝুঁটি বাঁধা জ্ঞানে
বাধা বড়ে জান। মন প্রাণ ডাকতে থাকে কৈশোর কৈশোর
নিষ্পাপ সরল দিন, উঁচু আরও উচুঁ হোক প্লিন্থ, নিচ
দিয়ে বয়ে যাক বেনোজল, কলুষ। সাদা হাত সাদা জামা গায়ে
অরকুটে লেখা হয়ে যাক, “কনেকটিং পরলোক”।
উন্নাসিক নাস্তিক্য নাক ভেঙে দেয় ষড়যন্ত্রে সংকুল দিন, রাত
তবু দেওয়ালের ওপিঠ জুড়ে কি স্ট্রোক ধরে ধরে ফুটে ওঠে
অক্ষর অক্ষর আকুতি, কৈশোর কৈশোর নিষ্পাপ সরল দিন.........